• ঢাকা
  • |
  • সোমবার ১৫ই বৈশাখ ১৪৩১ রাত ১২:৫২:৪৪ (29-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • সোমবার ১৫ই বৈশাখ ১৪৩১ রাত ১২:৫২:৪৪ (29-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:

শরীয়তপুর আদালতের বারান্দা থেকে পালাল হত্যা মামলার আসামি

শরীয়তপুর প্রতিনিধি: শরীয়তপুর জেলা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের সামনে থেকে হত্যা মামলার এক আসামি পালিয়েছে।২৭ এপ্রিল শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ আদালতের সামনে থেকে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে হাতকড়া খুলে পালিয়ে যায় ওই আসামি।বিষয়টি নিশ্চিত করেন শরীয়তপুর পুলিশ সুপার মো. মাহবুবুল আলম।পালিয়ে যাওয়া ওই আসামি শরীয়তপুর সদর উপজেলার পূর্ব কোটাপাড়া এলাকার মিয়া চান ফকিরের ছেলে বাবু ফকির (২৫)।শনিবার দুপুরে সদরের পালং মডেল থানার হাজত খানা থেকে তাকে আদালতে নেয় পুলিশ। তার বিরুদ্ধে পালং মডেল থানায় হত্যা মামলা রয়েছে।আদালত সূত্র জানায়, শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ধার্য তারিখে হাজিরা দিতে প্রিজন ভ্যানে করে পালং মডেল থানা থেকে অন্য আসামিদের সঙ্গে শরীয়তপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ আদালতের সামনে আনা হয় বাবু ফকিরকে। আসামিকে বুঝে নেয় কোর্ট পুলিশ। এরপর এজলাসের সামনে পুলিশের সদস্যরা আসামি বাবু ফকিরকে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কৌশলে হাতকড়া খুলে পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে যায় সে। দুপুর থেকে আদালত চত্বরসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তার সন্ধান পায়নি পুলিশ।মামলা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পরকীয়ার জেরে গত ২৪ এপ্রিল বুধবার রাতে ভাতের সঙ্গে স্বামীকে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে ঘুম পারিয়ে প্রেমিক মামুন চৌকিদার এবং তার দুই সহযোগীর হাতে তুলে দেন নড়িয়া উপজেলা জপসা গ্রামের মোহাম্মদ আলী মাদবরের স্ত্রী মুন্নী বেগম। পরেরদিন বৃহস্পতিবার মোহাম্মদ আলী মরদেহ সদর উপজেলার সুজনদোয়াল এলাকার একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। এঘটনায় ২৬ এপ্রিল শুক্রবার নিহতর ভাই কেরামত মাদবর পালং মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার আসামি বাবু ফকির।শরীয়তপুর পুলিশ সুপার মো. মাহবুবুল আলম বলেন, আসামি পালিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন। ওই আসামিকে গ্রেফতার করতে জেলা পুলিশের ২০/২৫টিম কাজ করছে।

জেলার ইতিহাস


দর্শনীয় স্থান