• ঢাকা
  • |
  • শনিবার ১২ই শ্রাবণ ১৪৩১ বিকাল ০৩:২৫:৫৪ (27-Jul-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শনিবার ১২ই শ্রাবণ ১৪৩১ বিকাল ০৩:২৫:৫৪ (27-Jul-2024)
  • - ৩৩° সে:

রাজনীতি

বিএনপি সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী

১৫ মে ২০২৪ সকাল ১১:৫৬:৫৭

বিএনপি সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দিয়েছিল: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। ফলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে।

১৫ মে বুধবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘আইসিপিডি থার্টি গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর জাতির পিতার নেওয়া পদক্ষেপ অনুসরণ করে নতুন জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করি। বিশেষ করে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য সারা দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন কাজ শুরু করি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, জাতির পিতার নির্দেশে ৭৩-৭৮ সাল পর্যন্ত প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করা হয়। জাতির পিতাকে হত্যা করার পরে এদেশে অগণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর সমস্ত অর্জন একে একে নষ্ট করে দেওয়া হয়।

প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্য কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়া কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প চালু করি। বর্তমানে সারা দেশে সাড়ে ১৪ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীন ৩ হাজার ২৯০টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র/পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক হতে মা, শিশু ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। এর মধ্যে ২ হাজার ২০০টি কেন্দ্র থেকে সার্বক্ষণিক স্বাভাবিক প্রসব সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা, শপিং মল, রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি কর্মস্থলে ‘শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র’ স্থাপনের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৫ বছরে এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে ২১ জন; যা ২০০৬ সালে ছিল হাজারে ৮৪ জন। একইভাবে মাতৃমৃত্যু হার প্রতি লাখে ২০০৬ সালের ৩৭০ জন থেকে ১৩৬ জনে হ্রাস পেয়েছে।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ



নুরকে ৪ লাখ টাকা দেন এক নেতা: ডিবি হারুন
২৭ জুলাই ২০২৪ দুপুর ০২:৩৭:২৬




মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
২৭ জুলাই ২০২৪ দুপুর ০১:৩৩:৪৩

নদীতে জোয়ার আইলেই আমগো কপাল পুড়ে
২৭ জুলাই ২০২৪ দুপুর ০১:১১:৫৪


এক সপ্তাহে গ্রেপ্তার সাড়ে ৫ হাজার
২৭ জুলাই ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪:২২