• ঢাকা
  • |
  • বৃহঃস্পতিবার ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ সন্ধ্যা ০৭:৪০:৪৩ (08-May-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • বৃহঃস্পতিবার ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ সন্ধ্যা ০৭:৪০:৪৩ (08-May-2025)
  • - ৩৩° সে:

জাতীয়

যে কারণে টিউলিপকে তলব করেছে দুদক

৮ মে ২০২৫ দুপুর ০২:৫১:৩৫

যে কারণে টিউলিপকে তলব করেছে দুদক

বিশেষ প্রতিবেদক: সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পর এবার তার ভাগ্নি ও যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ রিজওয়ান সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

ভিন্ন মামলার তদন্তে বক্তব্য নেয়ার জন্য তাকে তলব করে নোটিশ দেয়া হয়েছে। ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ  থেকে ‘ঘুষ’ হিসেবে ফ্ল্যাট নেয়ার অভিযোগের মামলার তদন্তে আসামি হিসাবে তাকে বক্তব্য দেয়ার জন্য ১৪ মে সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে অনুরোধ করা হয়েছে।

এ মামলার দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ৭ মে দুদক থেকে পাঠানো নোটিশ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

দুদক থেকে জানা গেছে, ওই নোটিশ ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা ও গুলশান-২ এর বাসার ঠিকানায় পাঠানো হয়েছে।

আলাদা নোটিশে একই মামলার অপর আসামি রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ খসরুজ্জামান ও সর্দার মোশাররফ হোসেনকেও আগামী ১৪ মে হাজির হওয়ার জন্য তলব করা হয়েছে। এর আগে বিভিন্ন বিমান বন্দরের উন্নয়ন কাজের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানে শেখ হাসিনাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৮ মে হাজির হওয়ার জন্য তলব করে দুদক।

ঢাকার গুলশানের একটি প্লট ‘অবৈধভাবে হস্তান্তরের ব্যবস্থা’ করিয়ে দিয়ে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে ‘ঘুষ’ হিসেবে একটি ফ্ল্যাট নেয়ার অভিযোগে এরইমধ্যে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ভাগ্নি ও যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে গত ১৫ এপ্রিল মামলা করে সংস্থাটি। দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে টিউলিপ সিদ্দিকসহ রাজউকের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করেন সংস্থার সহকারী পরিচালক মনিরুল ইসলাম। মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- রাজউকের সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান ও সর্দার  মোশারফ হোসেন।

ওই মামলার এজাহারে বলা হয়, ১৯৬৩ সালে তৎকালীন বিচারপতি ইমাম হোসেন চৌধুরী গুলশানে ১ বিঘা ১৯ কাঠা ১৩ ছটাক আয়তনের একটি প্লট বরাদ্দ পান। সরকারি ইজারা চুক্তি অনুযায়ী, ৯৯ বছরের মধ্যে ওই প্লট হস্তান্তর বা ভাগ করে বিক্রি নিষিদ্ধ ছিল। তবে ১৯৭৩ সালে তিনি মো. মজিবুর রহমান ভূঁইয়াকে আমমোক্তার মাধ্যমে প্লটটি হস্তান্তর করেন। এরপর প্লটটি ভাগ হয়ে বিক্রি হয় এবং ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামের মাধ্যমে ভবন নির্মাণ শুরু হয়। জহুরুল ইসলামের মৃত্যুর পর তার সন্তানদের মধ্যে বিরোধ শুরু হলে মামলা হয়। মামলার চলমান অবস্থায় এবং হস্তান্তর নিষিদ্ধ থাকা অবস্থায় রাজউকের সংশ্লিষ্ট আইন উপদেষ্টারা ইস্টার্ন হাউজিংকে ফ্ল্যাট হস্তান্তরের অনুমোদন দেন-যা অবৈধ ছিল। কারণ কোম্পানিটি লিজ হোল্ডার বা বৈধ প্রতিনিধি ছিল না।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ


ঘোড়াঘাটে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
৮ মে ২০২৫ সন্ধ্যা ০৭:২৩:১৬