• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ২০শে আষাঢ় ১৪৩২ দুপুর ১২:১৭:৫৩ (04-Jul-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ২০শে আষাঢ় ১৪৩২ দুপুর ১২:১৭:৫৩ (04-Jul-2025)
  • - ৩৩° সে:

অপরাধ

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর পকেট কেটে কোটিপতি হাসান

৩ জুলাই ২০২৫ দুপুর ১২:২২:৩২

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর পকেট কেটে কোটিপতি হাসান

বাকী বিল্লাহ : শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর ল্যাব ইনচার্জের দায়িত্ব পাওয়ার পর রোগীদের পকেট কেটে এক বছরেই সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিস্ট সৈয়দ মাহমুদুল হাসান এখন কোটিপতি। গত ২৮ মে আউটসোর্সিং স্টাফ বিলকিস আক্তার আঁখির সাথে হাসানের ৪ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের কল রেকর্ড ফাঁস হলে এশিয়ান টিভির বার্তা বিভাগের অনুসন্ধানে মিলেছে দুর্নীতির ভয়াবহ কলাকৌশল।

অজানা কারণে আউটডোর ল্যাবের রোস্টার ডিউটি থেকে বাদ দিলে কৌশলে ইনচার্জ মাহমুদুল হাসানের ফোন কলের কথোপকথন রেকর্ড করেন বিলকিস আক্তার আঁখি। কল রেকর্ড ফাঁস হওয়ার কারণ সম্পর্কে বিলকিস আক্তার বলেন, আমাকে চাকরিচ্যুত করার চেষ্টা করছেন ল্যাব ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান স্যার। ট্রমা নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থী হিসাবে কমিউনিটি প্যারামেডিকস কোর্সে ৫ মাসের ইর্ন্টানি চলছিল, এমন সময় ল্যাবে চাকরির কথা বলে তথ্য গোপন করে ৬ মাসের আউটর্সোসিং চাকরির জন্য ১ দিনের তাগিদে হাসপাতালের পরিচালক শফিউর রহমান স্যারের কথা বলে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিয়েছেন হাসান স্যার। বিপদের কথা চিন্তা করে কল রেকর্ড করেছি। কারণ, আমরা সাধারণ পরিবারের মানুষ। আত্মীয়ের কাছ থেকে লোন নিয়ে হাসান স্যারকে টাকা দেয়ার পর সমিতি থেকে সুদে টাকা নিয়ে সেই লোনের টাকা পরিশোধ করেছেন আমার বড় ভাই। এখন সমিতির লোনের টাকা ১৮ কিস্তিতে যা প্রতিমাসে সুদসহ দিতে হচ্ছে আমার পরিবারকে। ইর্ন্টানি শেষ হওয়ার আগে ওনার ফাঁদে পরে টাকা দিয়েছি, এখন চাকরি হারানোর ভয় ও নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শংকায় আছি।

আঁখি বলেন, আমার মতো আরো কমপক্ষে ৩ জন ২ লাখ করে টাকা দিয়ে ওনার ফাঁদে পড়েছে, ভয়ে মুখ খুলছেন না ওরা। কল রেকর্ড করার সিস্টেম জানা ছিল না, কীভাবে কল রেকর্ড করতে হয় হাসান স্যারই শিখিয়েছেন আমাকে।  

ফাঁস হওয়া কল রেকর্ডটির সত্যতা নিশ্চিত করতে ১ জুন এশিয়ান টিভি হাসপাতালের আউটডোর ল্যাব ইনচার্জ মাহমুদুল হাসানের মুখোমুখি হলে সিনিয়র প্রতিবেদকের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ৩ বার নিজ হাতে নিয়ে চেক করেন রের্কডিং হচ্ছে কিনা। এভাবেই নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করেন অভিযুক্ত ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান। পরে প্রতিবেদককে পরিচালক ডা. মো. শফিউর রহমানের দেয়া শোকজ প্রাপ্তি নোটিশটি পড়ে শুনান হাসান। এসময় কল রেকর্ডের ঘটনা স্বীকার করে বলেন, ৩ দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলেছেন পরিচালক স্যার।

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. শফিউর রহমান এ বিষয়ে বলেন, একটি কল রেকর্ডে আমার একজন ডাক্তারকে গালি দেয়ায় শোকজ নোটিশ দিয়ে দায়িত্ব থেকে সাময়িক বরখাস্ত (মৌখিক) করেছি মাহমুদুল হাসানকে। তবে নোটিসের জবাব পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেয়া হবে। হাসান টাকা নিয়ে আউটর্সোসিং স্টাফকে চাকরি দিয়েছেন প্রসঙ্গে পরিচালক বলেন, কেউ লিখিত অভিযোগ করলে অবশ্যই খতিয়ে দেখা হবে।

কিন্তু ঈদের ছুটির পর ১১ জুন অফিস শুরু হলে নিয়মিত ল্যাব ইনচার্জের দায়িত্ব পালন করছেন মাহমুদুল হাসান। তিনি ল্যাবচার্জ ফিরে পাওয়ার পর সহকর্মীদের হুমকি দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত। বলছেন, সাংবাদিক ও প্যাথলজি বিভাগের প্রধান ডা. কেয়াসহ কারো সাথে ল্যাবের কাউকে কথা বলতে দেখলে তাদের দেখে নেবেন। এশিয়ান টিভির অনুসন্ধানে সংগৃহীত তথ্য সম্পর্কে বক্তব্য জানতে চাইলে দ্রুত স্থান ত্যাগ করেন হাসান।

কল রেকর্ডিংয়ে দুর্নীতির কৌশল ফাঁস হওয়ার পর কীভাবে ল্যাব ইনচার্জ পদে বহাল হাসান এর উত্তরে কনসালটেন্ট ও প্যাথলজি বিভাগের প্রধান ডা. শামীম আরা কেয়া বলেন, আমি মনে করি তার (মাহমুদুল হাসান) চার্জে থাকার অধিকার নাই, আমাদের হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. শফিউর রহমান ও উপ-পরিচালক ডা. নন্দ দুলাল সাহা স্যার আমাকে যেভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন সেভাবেই ফলো করেছি।

মাহমুদুল হাসানের ল্যাব চার্জ প্রসঙ্গে পরিচালক শফিউর রহমান বলেন, শোকজ নোটিশের জবাবে হাসান ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছেন এবং এমনটা আর হবে না বলে অঙ্গীকার করেছেন। তাই বিবেচনা করে তাকে পুনরায় চার্জে বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

কল রেকর্ডিংয়ে বিভাগীয় প্রধান আপনাকে অশ্লীল শব্দে গালি দেয়া হয়েছে প্রশ্নে আক্ষেপ প্রকাশ করে ডা. শামীম আরা কেয়া বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ডিজঅনার করি নাই, যেহেতু ঘটনাটির কোনো তদন্ত হয় নাই বা তদন্তের জন্য কোনো কমিটি করা হয় নাই এবং তাই পরিচালক স্যার যেভাবে বিচার করেছেন তাই মেনে নিয়েছি। কিন্তু ব্যাক্তিগতভাবে আমি তা মেনে নেইনি বা মেনে নেয়ার মতো না, মেনে নিচ্ছি না।

ল্যাব ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান প্রসঙ্গে নিওরোসার্জারি বিভাগের প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. নুরুজ্জামান খান বলেন, আমাকে ওনারা (পরিচালক) এ ঘটনার মিটিংয়ে ডেকেছিলেন। আমি যাইনি, শুনেছি ডাক্তারকে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট গালি দিয়েছেন। এসবের তদন্ত কমিটি হবে এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার নিয়ম। আর কেউ টাকা নিয়ে চাকরি দেয়ার দালালি করেছে, এটা গুরুতর অপরাধ।

সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব ইনচার্জের দুর্নীতি ও কল রেকর্ড ফাঁসের অনিয়ম বিষয়ে এশিয়ান টিভিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক প্রশাসন এ বি এম আবু হানিফ বলেন, লোকাল অথরিটি কোনো অভিযোগ পেলে নিয়ম হচ্ছে তদন্ত করে তা যাচাই করা। অবশ্যই তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী পরিচালক ব্যবস্থা নেবেন। যদি ওনার এখতিয়ারের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে না পারেন অথবা লোকাল অথরিটির এখতিয়ার বর্হিভূত হলে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ পাঠাবেন।  

হাসপাতালটির প্যাথলজি বিভাগে অনুসন্ধানী তথ্যে উঠে আসে দুর্নীতির নানা কৌশল। রোগীদের টাকা কীভাবে হাতিয়ে নেয়া যায় তার কৌশল বিশ্বস্থ ৫/৬ জন ল্যাবস্টাফকে নিয়মিত ট্রেনিং দেন মাহমুদুল হাসান। আঁখির সাথে কল রেকর্ডিংয়ের কথোপকথনের বার্তা থেকে এর সত্যতা পাওয়া যায়। পরীক্ষার জন্য ওয়ান স্টপে টাকা জমার পর রশিদ নিয়ে ল্যাবে এলে ক্রমিক নম্বর দিয়ে খাতায় এন্ট্রি করার নিয়ম। কিন্তু দালালের মাধ্যমে ল্যাবে যে ভায়াল আসে তা এন্ট্রি খাতায় সিরিয়ালের গ্যাপ দেখে বা যে টেস্টগুলো এন্ট্রিতে নাই সেইসব গ্যাপে রশিদ বিহীন ভায়ালগুলো এন্ট্রিতে তুলে মেশিনে দেয়া হয়। এতে এন্ট্রি বইয়ের সিরিয়াল সংখ্যার সাথে মেশিনের রি-এজেন্ট ব্যবহারের মিল থাকে। হাসপাতালটির অন্তঃবিভাগ থেকেও প্রচুর পরিমাণ রশিদ বিহীন ভায়াল আসে প্যাথলজিতে। এসব পরীক্ষা করতে বেসরকারি হাসপাতাল বা ল্যাবের সমান টাকা নেয় হাসান গং। ফলে দুর্নীতির সূক্ষ্মকৌশল ধরার মতো কোনো সুযোগ থাকে না।

ল্যাবে রশিদ বিহীন এতো পরিমাণ ভায়াল ব্যবহার হয়, যার দরুণ হাসানের অবৈধ আয় প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। এসব টাকার হিসাব রাখতে একটি খাতা ব্যবহার করেন এবং এ কাজে সহায়তা করেন ল্যাব এসিস্টেন্ট আব্দুর রহিম। দুর্নীতির টাকা থেকে সহকর্মীদের প্রতিদিন ১০/১৫ হাজার টাকা ভাগ দিলেও মাসে ১৫ থেকে ১৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন মাহমুদুল হাসান। দুর্নীতির টাকা দিয়ে অ্যাকুরিয়াম ও ফুলের টপসহ বিভিন্ন বাহারি উপকরণ কিনে ল্যাবের শোভাবর্ধন এবং অনিয়মের গতি ধরে রাখতে আউটডোর ল্যাবের সবাইকে প্রতিমাসে ৫/৬ দিন রিচ ফুড খাওয়ান হাসান। টাকার ভাগ কম পাওয়ায় অনেকের মনে অসন্তুষ্টির ক্ষোভও আছে বলে জানা গেছে। ল্যাবটির ২টি প্রবেশ পথের দরজাই কাঠের এবং তা সব সময় বন্ধ থাকায় এসব অনিয়ম চলে নির্ভয়ে নিরাপদে। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের এ ল্যাবটি ১৩ জুন ২০২৪ সালে চালুর পর সরকারি সম্পত্তি ব্যবহার করে দুর্নীতির আশ্রয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগীরা।  

সংবাদ সংগ্রহের সময় ফাঁস হওয়া কল রেকর্ডের তথ্য অনুসন্ধান ও প্রাপ্ত তথ্যের সকল প্রমাণপত্র এশিয়ান টেলিভিশনের বার্তা বিভাগে সংরক্ষিত আছে।

হাসপাতালটির ল্যাবের অনিয়ম বন্ধে প্যাথলজি বিভাগের প্রধান ডা. শামীম আরা কেয়া বলেন, অনিয়ম বা দুর্নীতি ধরার মতো কোনো ডিজিটাল সিস্টেম আমাদের হাসপাতালে নাই। ওয়ান স্টপে মানি রিসিট কাটার পর ল্যাবে আসলে ম্যানুয়াল সিস্টেমে ভায়াল আইডি এন্ট্রি করে এনালগ পদ্ধতিতে দেয়া হয় মেশিনে। এর মধ্যে বাইরের ভায়াল মেশিনে রান করলেও তা ধরা যায় না বা যাবে না। তবে আমরা মনিটরিং করি এবং মেশিনে রি-এজেন্ট ব্যবহারের হিসাব চেক দেই। এর মধ্যেই অনিয়ম চোখে পড়ছে এবং পরিচালক ও উপ-পরিচালক স্যারদেরকে ইনফর্ম করছি। ওনারা অভিযুক্তকে ডেকে মৌখিকভাবে সাবধান করছেন।

ডা. কেয়া বলেন, ল্যাব দুর্নীতি রোধ করতে হলে ল্যাবরেটরি ইনফরমেশন সিস্টেম (এলআইএস) চালু করতে হবে। এ পদ্ধতিতে ল্যাব মেশিনের সাথে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের টাকা জমা রশিদের বারকোড বা রেজিস্ট্রেশন রিড করে মেশিন কাজ করবে। রশিদের বারকোড বা রেজিস্ট্রেশন রিড না করে মেশিন চালু হবে না। এটা ল্যাবের জন্য সেন্ট্রাল অটোমেশন সিস্টেমের মতো। বর্তমানে এলআইএস সিস্টেমে কাজ করছে নিটোর ও কিডনি ইনস্টিটিউটসহ অনেক সরকারি প্রতিষ্ঠান। এভাবে হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের ৯০ ভাগ দুর্নীতি রোধ করা সম্ভব।  

প্যাথলজি বিভাগের প্রধান আরও বলেন, গত মে মাসের প্রথম দিকে জরুরি বিভাগের ল্যাবে আউটসোর্সিংয়ের স্টাফ রাতে রোগীর কাছ থেকে নগদ টাকা নিয়ে রিপোর্ট না দেয়ায় দুর্নীতি সনাক্ত করতে পেরে হাসপাতালের ৩টি ল্যাব (জরুরি বিভাগ, বহির্বিভাগ ও অন্তঃবিভাগ) থেকে ৪ জন করে মোট ১২ জন আউটসোর্সিং স্টাফকে পরিবর্তন করেছি, যেন চক্রটা ভাঙ্গে। তারও আগে ২ জন আউটসোর্সিং টেকনোলজিস্টকে একই অনিয়ম ধরে পরিচালক স্যারকে অবগত করার পর তিনি নিজ উদ্যোগে ৪/৫ মাস ওয়ার্ডে কাজ করিয়ে তাদের শাস্তি দিয়েছেন।

ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস এন্ড ক্যাজুয়ালটির (ওসেক) প্যাথলজি ইনচার্জ ডা. শামীম আরা নিপা বলেন, ২৪ ঘণ্টা মনিটরিং করা সম্ভব নয়। কারণ, জরুরি বিভাগে রোগীদের ইমার্জেন্সি সেবা দিতে হয়। ল্যাবের ডিভাইস আউটর্সোসিং স্টাফদের অনেকের পকেটে পাওয়ার পর তা ইনচার্জের কাছে রাখার নিয়ম করেছি।

তিনি আরও বলেন, এখানে সবাই নারী ক্লিনিক্যাল প্যাথলজিস্ট হওয়ায় নিরাপত্তার কারণে রাতে ডিউটি করা সম্ভব হয় না। কারণ , ওসেকে প্যাথলজিস্টের আলাদা কোনো কক্ষ না থাকায় ল্যাবে গেস্ট চেয়ারে বসেই কাজ করতে হয়।

প্যাথলজি বিভাগের দুর্নীতি প্রতিরোধে ৩টি ল্যাবের ইনচার্জদের ভূমিকা নিয়ে ডা. শামীম আরা কেয়া এশিয়ান টিভিকে বলেন, ওনারা ল্যাবে দুর্নীতির সাথে জড়িত এমন কাউকে কখনও ধরিয়ে দেন নাই বা ধরতে সহযোগিতাও করেন না। তবে কোনো ব্যবস্থা নিলে এখন পর্যন্ত ইনচার্জরা দ্বি-মত পোষণ করেন নাই।

হাসপাতাল সূত্র মতে, প্রতিদিন বহির্বিভাগ ও জরুরি বিভাগে ৩ থেকে ৪ হাজার রোগী সেবা পেয়ে থাকে আর অন্তঃবিভাগ ১৩শ ৫০ শয্যার হলেও ভর্তি থাকে ১৫শ এর বেশি রোগী।

শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মাহমুদুল হাসান ২০০৭ সালের ডিসেম্বর থেকে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট হিসাবে চাকরি করছেন। এ হাসপাতালে তিনি ১৮ বছর যাবত কাজ করলেও সরকারি চাকরিতে ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে যোগদান করেছেন।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ

৩৫ ভাষায় শোনা যাবে মক্কার জুমার খুতবা
৪ জুলাই ২০২৫ দুপুর ১২:১৩:৫৬