• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ৬ই বৈশাখ ১৪৩১ সকাল ১০:৩৯:৫০ (19-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ৬ই বৈশাখ ১৪৩১ সকাল ১০:৩৯:৫০ (19-Apr-2024)
  • - ৩৩° সে:

জাতীয়

জাতীয় উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা সরকারের নীতি: প্রধানমন্ত্রী

৭ মার্চ ২০২৩ বিকাল ০৫:৩০:১৩

জাতীয় উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা সরকারের নীতি: প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক: দেশের জাতীয় উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা সরকারের নীতি বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৭ মার্চ মঙ্গলবার  মঙ্গলবার কাতার ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে (কিউএনসিসি) স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পঞ্চম জাতিসংঘ সম্মেলনে উচ্চ পর্যায়ের বিষয়ভিত্তিক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং আঞ্চলিক একীভূতকরণে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি’ শীর্ষক বৈঠকে সহসভাপতিত্বও করেন প্রধানমন্ত্রী ।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘সরকারের নীতি হচ্ছে জাতীয় উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা। হাতে হাতে কাজ করে, আমরা এখন দেশকে এলডিসি উত্তরণের বর্তমান পর্যায়ে নিয়ে এসেছি। আমাদের স্বল্প মেয়াদি অগ্রাধিকার হচ্ছে মসৃণ এবং টেকসই উত্তরণ নিশ্চিত করা।’

তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে অবশ্যই তাদের বাণিজ্য-সম্পর্কিত অবকাঠামো বাড়ানো, উৎপাদনশীল সক্ষমতা গড়ে তোলা এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক হতে অগ্রাধিকারমূলক বাজারে প্রবেশাধিকারকে কাজে লাগাতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, এই লক্ষগুলো অর্জনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর কানেকটিভিটি, মানব মূলধন, বাণিজ্য অর্থায়ন এবং প্রযুক্তি স্থানান্তরে সহায়তা এবং বিনিয়োগ প্রয়োজন।

ডব্লিউটিওতে এলডিসি গ্রুপ ইতোমধ্যেই এই বিষয়গুলোর ওপর তাদের প্রস্তাব দিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রস্তাবগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত, বিশেষত কোভিড-১৯ মহামারি এবং ইউক্রেনের যুদ্ধ দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জের কারণে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা স্পষ্ট যে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা এবং দোহা কর্মসূচিতে নিজেদের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অর্জনে নিজেদের প্রচেষ্টাকে পুনরায়-দ্বিগুণ করতে হবে। এজন্য জাতীয়, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রতিশ্রুতিগুলো প্রাজ্ঞ, বাস্তবসম্মত এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলোর উৎপাদনশীল ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভালোভাবে পরিকল্পিত হওয়া উচিত। আমি আশা করি দোহা কর্মসূচিতে আমরা নিজেদের জন্য যে লক্ষ্যগুলো নির্ধারণ করেছি, তা অর্জনে আমাদের আলোচনা ইতিবাচকভাবে অবদান রাখবে।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান, বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, পর্যবেক্ষক, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং অন্য স্বীকৃত আন্তঃসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা। সূত্র: বাসস

 

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ