• ঢাকা
  • |
  • শনিবার ২০শে বৈশাখ ১৪৩১ ভোর ০৪:০৯:৫৬ (04-May-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শনিবার ২০শে বৈশাখ ১৪৩১ ভোর ০৪:০৯:৫৬ (04-May-2024)
  • - ৩৩° সে:

শিক্ষা

সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেফতার

২১ এপ্রিল ২০২৪ সকাল ০৭:৫৮:৫৯

সনদ বাণিজ্যের অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদক: সনদ বাণিজ্যে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

ডিবি সূত্রে জানা গেছে, সনদ বিক্রির অভিযোগে সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

২০ এপ্রিল শনিবার রাতে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, কারিগরি বোর্ডের সনদ বাণিজ্য মামলার প্রধান আসামি এ টি এম শামসুজ্জামান এবং সহযোগী আসামি সানজিদা আক্তার ওরফে কলি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এই জবানবন্দির ভিত্তিতে শেহেলা পারভীনকে শনিবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবিতে আনা হয়েছে।

ডিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে শেহেলার বিরুদ্ধে এ টি এম শামসুজ্জামানের সঙ্গে টাকা-পয়সা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

তবে মোট কতজন গ্রেফতার হয়েছেন সে বিষয়টি নিশ্চিত করেনি ডিবি। এ বিষয়ে আজ ২১ এপ্রিল রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবি সূত্রে জানা গেছে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আলী আকবর খানের স্ত্রী শেহেলা পারভীনকে সনদ বিক্রির অভিযোগে সাইবার নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শেহেলা পারভীন স্বীকার করেছেন কুষ্টিয়ার গড়াই পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের পরিচালক সানজিদা আক্তার ওরফে কলি তাকে তিন লাখ টাকা পাঠিয়েছেন। আর এই টাকা তার কাছে পৌঁছে দিয়েছেন জাল সনদ প্রিন্ট ও বিক্রির অভিযোগে আটক হওয়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী শামসুজ্জামান। তবে শেহেলা পারভীনের দাবি, এটা ঘুষ নয়। এ টাকা তিনি ‘ধার’ নিয়েছেন।

শেহেলা পারভীন জিজ্ঞাসাবাদে বলেন, তিনি সানজিদার কাছে রমজান মাসে কিছু টাকা ধার চান। তিনি বলেছিলেন, ধীরে ধীরে টাকা শোধ করে দেবেন। সেই ধারের টাকাই সানজিদা তাকে শামসুজ্জামানের মাধ্যমে উত্তরার বাসায় পাঠান।

জানা যায়, শামসুজ্জামান ভুয়া শিক্ষা সনদ, রেজিস্ট্রেশন কার্ড, নম্বরপত্র ইত্যাদি তৈরি করতেন। ডিবির কর্মকর্তাদের তিনি জানান, বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষ ও পরিচালকরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করে ভুয়া শিক্ষা সনদ তৈরি করে দিতে বলতেন। এজন্য ছাত্রপ্রতি ৩৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা নেওয়া হতো। বিভিন্ন কলেজের পরিচালক, অধ্যক্ষ ও দালালরা এসব সনদ নিতেন।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ