• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ২৭শে বৈশাখ ১৪৩১ বিকাল ০৫:২২:০৪ (10-May-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ২৭শে বৈশাখ ১৪৩১ বিকাল ০৫:২২:০৪ (10-May-2024)
  • - ৩৩° সে:

জেলার খবর

মতলব উত্তরে প্রাথমিকে ৬৩ প্রধান, ৭২ সহকারী শিক্ষকের পদ খালি

৩১ জানুয়ারী ২০২৪ দুপুর ১২:১১:৫৬

মতলব উত্তরে প্রাথমিকে ৬৩ প্রধান, ৭২ সহকারী শিক্ষকের পদ খালি

মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধি: চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৩ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। চাকরি থেকে অবসর এবং মৃত্যুজনিত কারণে বিদ্যালয়গুলোর প্রধান শিক্ষকের ওই পদগুলো শূন্য হয়, যা পরে আর পূরণ হয়নি।

এছাড়াও ৭২টি সহকারী শিক্ষক পদও শূন্য রয়েছে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের ওই পদগুলো শূন্য থাকায় পাঠদানসহ দাপ্তরিক নানা কাজে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষায় বিঘ্ন ঘটছে বলে জানান শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অভিভাবকরা।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্র জানায়, উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন ও ছেংগারচর পৌরসভায় ১৮০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। ৮ থেকে ১০ বছর হলো উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অবসর, মৃত্যু ও সরাসরি প্রধান শিক্ষকের পদে নিয়োগ না থাকায় ৬৩টি পদ শূন্য হয়ে পড়েছে। আর ওই সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারাই প্রধান শিক্ষকের পদ সামলাচ্ছেন।

সরেজমিনে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কাজ করতে গিয়ে শ্রেণিকক্ষে নিয়মিত পাঠদান করাতে পারছেন না। আবার প্রধান শিক্ষকের একটি পদ শূন্য থাকার মানে বিদ্যালয়ে একজন শিক্ষকের পদ শূন্য থাকা। এছাড়া নিয়মিত একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে দাপ্তরিক কাজসহ বিদ্যালয় পরিচালনা করতে পারেন, একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পক্ষে অনেক ক্ষেত্রেই তা হয়ে ওঠে না।

এ বিষয়ে মতলব উত্তর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘উপজেলার ৬৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও ৭২টি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। তবে ৬৩ জন জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া আছে। এর পরও দাপ্তরিক কাজ ও পাঠদানে কিছু সমস্যা থেকেই যায়।’

তিনি আরও জানান, ‘এ ক্ষেত্রে আমাদের কিছুই করার নেই। কারণ, নিয়মিত প্রধান শিক্ষক নিয়োগ ও পদোন্নতির বিষয়টি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন। সংকট থাকলেও সুষ্ঠুভাবে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।’

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ