• ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ রাত ০৩:০৩:৪২ (21-May-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ রাত ০৩:০৩:৪২ (21-May-2024)
  • - ৩৩° সে:

নকলায় দাফনের ২৩ দিন পর কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন

নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি: শেরপুরের নকলায় আদালতের নির্দেশে মৃত্যুর ২৩ দিন পর কবর থেকে মফিজ উদ্দিন (৫৫) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ।২৪ মার্চ রোববার দুপুরে উপজেলার গনপদ্দি ইউনিয়নের পশ্চিম চিথলিয়ার সার্বজনিন কবরস্থান থেকে মরদেহ উত্তোলন করা হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শিহাবুল আরিফের উপস্থিতিতে মরদেহ তুলে তা ময়নাতদন্তের জন্য শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।নিহতের স্ত্রী শিউলী আক্তার ও পুলিশ জানায়, গেল বছরের ২৫ নভেম্বর সকালে উপজেলার গনপদ্দি ইউনিয়নের পশ্চিম চিথলিয়ার নূর উদ্দিনের ছেলে নূর আলম ও লাল মিয়ার পরিবারের সাথে মফিজ উদ্দিনের পারিবারিক কলহ ও জমির সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্বে আহত হন মফিজ মিয়া। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় মফিজ মিয়াকে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করনে।একটু সুস্থ হয়ে বাড়িতে চলে আসলে ২৯ ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়িতে মারা যান মফিজ মিয়া। পরে শিউলী আক্তার শেরপুর সিআর আমলী আদালতে ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে ওইদিনই আদালত নকলা থানার ওসিকে মামলা রুজুর নির্দেশ দিলে ১১ মার্চ থানায় মামলটি রুজু হয়।মামলার আসামিরা হলো, উপজেলার গনপদ্দি ইউনিয়নের পশ্চিম চিথলিয়ার নূর উদ্দিনের ছেলে নূর আলম (৩২), লোকমান (২৭), মৃত আফছর আলীর ছেলে লাল মিয়া (৫০), মৃত জমসেদ আলীর ছেলে নূর উদ্দিন (৬০) ও মৃত লাল মিয়ার ছেলে রাশেদ মিয়া (২৮)।মামলাটির সুষ্ঠু বিচারের স্বার্থে ১৩ মার্চ শেরপুর জেলা প্রশাসকের কাছে মফিজ মিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কবরস্থান থেকে উত্তোলনের অনুমতি চান মামলটির তদন্তকারী কর্মকর্তা নকলা থানার এসআই আশরাউল ইসলাম। পরে জেলা প্রশাসক সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. শিহাবুল আরিফকে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করে মরদেহ উত্তোলনের অনুমতি দেন।