• ঢাকা
  • |
  • সোমবার ২৭শে আশ্বিন ১৪৩২ রাত ০১:২৩:০৮ (13-Oct-2025)
  • - ৩৩° সে:
সংবাদ ছবি

নোবিপ্রবি ছায়া জাতিসংঘ সংস্থার জাতীয় সম্মেলনের সমাপ্তি

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি : নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) সপ্তম ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।১১ অক্টোবর শনিবার বিকাল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ রুহুল আমিন অডিটরিয়ামে ৩ দিনব্যাপী চলা এ সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় এনএসটিইউ মডেল ইউনাইটেড নেশন অ্যাসোসিয়েশনের কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হানিফ মুরাদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ড. শিবলুর রহমান, আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুন নবী, সংগঠনটির উপদেষ্টা ড. আবিদুর রহমানসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।‘আন্তঃসীমান্ত হুমকি মোকাবেলায় ডিজিটাল অখণ্ডতার মাধ্যমে সামাজিক সংহতি’ প্রতিপাদ্যে তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয় ও ৩৭টি স্কুল-কলেজের ২২৪ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।এর আগে, ৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ রুহুল আমিন অডিটরিয়ামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে তিনদিন ব্যাপী সম্মেলনটির উদ্বোধন করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক।সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ মুরাদ বলেন, ‘আমি এনএসটিইউ মুনার দশম বর্ষ সেলিব্রেশন কনফারেন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলাম। আর এখন সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছি। আমার কাছে মনে হয়েছে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের চেয়ে সম্পূর্ণ একটি ব্যতিক্রমী প্রোগ্রাম। এই কনফারেন্স যারা আয়োজন করেছো এবং অংশগ্রহণ করেছো তাদের সবাইকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি।’নোবিপ্রবি ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক ড. মো. শিবলুর রহমান বলেন, আগেও এমন আয়োজন সম্পর্কে শুনেছি, কিন্তু আজ নিজে উপস্থিত থেকে সরাসরি অভিজ্ঞতা নিতে পেরেছি। সব আয়োজনই আমার খুব ভালো লেগেছে। আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা, আমাদের শিক্ষার্থীরা সত্যিই অসাধারণ কাজ করছে। একজন স্টুডেন্ট অ্যাডভাইজর হিসেবে এটি আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত। আমি তাদের শৃঙ্খলাপূর্ণ আচরণ, আত্মবিশ্বাস, এবং নিষ্ঠার সত্যিই প্রশংসা করছি।উল্লেখ্য ‘নোবিপ্রবি ছায়া জাতিসংঘ সংস্থা’ শিক্ষার্থীদের মাঝে নেতৃত্ব বিকাশে ও জাতিসংঘের কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা দিতেই কাজ করে থাকে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, যোগাযোগ দক্ষতা ও বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তা ভাবনার সমন্বয় ঘটাতে কাজ করে থাকে।