• ঢাকা
  • |
  • শুক্রবার ১২ই পৌষ ১৪৩২ সকাল ১০:৩৬:০৭ (26-Dec-2025)
  • - ৩৩° সে:

গণসংবর্ধনায় তারেক রহমানের দেয়া পূর্ণাঙ্গ ভাষণ

২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৮:৪১:৫০

সংবাদ ছবি

ডেস্ক রিপোর্ট: প্রায় দেড় যুগ নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ লন্ডন থেকে স্বদেশের মাটিতে পা রেখে ঢাকার পূর্বাচলে গণসংবর্ধনার বিশাল জনসমূদ্রে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের বর্ণবাদবিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের ঐতিহাসিক ভাষণের সূত্র টেনে বলেন, ‘মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন–আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম (আমার একটি স্বপ্ন আছে)। তেমনি আজ আমিও বলছি–আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান (আমার একটি পরিকল্পনা আছে)। এই প্ল্যান দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের উন্নয়নের স্বার্থে, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য।’ তাঁর এই প্ল্যান বাস্তবায়নে তিনি দেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে সহযোগিতা চাইলেন। প্রিয় মাতৃভূমি ও প্রিয় মানুষদের কাছে ফিরে আসতে পারায় মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করেন।

Ad

বক্তব্যের শুরুতে ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ সম্বোধন করে তিনি সবার উদ্দেশ্যে সালাম জানিয়ে বলেন, মহান রব্বুল আ’লামীনের অশেষ রহমতে আপনাদের দোয়ায় আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে আপনাদের মাঝে ফিরে আসতে পেরেছি।

Ad
Ad

এরপর একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর ও চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি ১৯৭১ সালে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত। ঠিক একইভাবে পঁচাত্তরের ৭ই নভেম্বর আধিপত্যবাদীদের হাত থেকে রক্ষার জন্য সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদের হাত থেকে রক্ষা করা হয়েছিল। একই ভাবে পরবর্তীতে নব্বইয়ে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে এদেশের জনগণ, খেটে খাওয়া মানুষ তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারকে ছিনিয়ে এনেছিল। তারপরেও ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। আমরা তারপর দেখেছি ২০২৪ সাল। একাত্তর সালে যেমন এদেশের মানুষ স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, তেমনি ২০২৪ সালের ৫ই আগস্ট এদেশের ছাত্র-জনতাসহ সর্বস্তরের মানুষ কৃষক শ্রমিক, গৃহবধূ, নারী, পুরুষ, মাদ্রাসার ছাত্রসহ দলমত, শ্রেণি-পেশা- নির্বিশেষে সকল মানুষ এই দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছে।

বাংলাদেশের মানুষের কথা বলার অধিকার ও যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকায় গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়, তারা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চায়, বাংলাদেশের মানুষ চায়- তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী ন্যায্য অধিকার পাবে।

তারেক রহমান পাহাড়-সমতলের সকল মানুষ, সকল ধর্ম, শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি সমান সম্মান রেখে বলেন, আজ আমাদের সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার। এদেশে যেমন পাহাড়ের মানুষ আছে, একইভাবে সমতলেরও মানুষ আছে। এই দেশে মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান, হিন্দুসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে। আমরা চাই সকলে মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব যেই বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন একজন মা। আমরা একটি নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন নারী, একজন পুরুষ, একজন শিশু- যেই হোক না কেনো নিরাপদে ঘর থেকে বের হলে যেন নিরাপদে ইনশাআল্লাহ ঘরে ফিরে আসতে পারে।

তিনি দেশের সকল নারী-পুরুষ ও তরুণ প্রজন্মের কাছে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ গড়ার আহবান জানিয়ে বলেন, এই দেশের জনসংখ্যার অর্ধেক নারী, ৪ কোটিরও বেশি তরুণ প্রজন্মের সদস্য, ৫ কোটিরও বেশি শিশু, ৪০ লাখ প্রতিবন্ধী, কয়েক কোটি কৃষক শ্রমিক রয়েছেন, এই মানুষগুলোর একটি প্রত্যাশা আছে রাষ্ট্রের কাছে, একটি আকাঙ্খা আছে এই দেশের কাছে। আজ আমরা যদি সকলে ঐক্যবদ্ধ হই, যদি সকলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই, তাহলে আমরা এই লক্ষ কোটি মানুষের প্রত্যাশাগুলো পূরণ করতে পারি- ইনশাআল্লাহ।

স্বাধীনতা ও সারভৌমত্ব রক্ষায় যারা দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, একাত্তর সালে আমাদের শহীদরা নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এই রকম একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য। বিগত ১৫ বছর স্বৈরাচারের দ্বারা শত শত মানুষ গুম, খুনের শিকার হয়েছে। শুধু রাজনৈতিক দলের সদস্য নয়, স্বৈরাচারের প্রতিবাদ করতে গিয়ে মানুষ অত্যাচারের শিকার হয়েছে, জীবন দিয়েছে। ২০২৪ সালে আমরা দেখিছি, কী ভাবে আমাদের তরুণ প্রজন্মের সদস্যরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছে আমাদের স্বাধীনতা ও সারভৌমত্ব রক্ষা করার জন্য।

সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিসহ একাত্তর ও চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে সকল শহীদদের জীবন উৎসর্গের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, কয়েকদিন আগে এই বাংলাদেশের ২৪-এর গণআন্দোলনের একজন সাহসী সদস্য ওসমান হাদিকে হত্যা করা হয়েছে। ওসমান হাদি শহীদ হয়েছেন। ওসমান হাদি চেয়েছিলেন এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক। এই দেশের মানুষ তাদের গণতান্ত্রিক এবং অর্থনৈতিক অধিকার ফিরে পাক। ২৪-এর আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন, ওসমান হাদিসহ, একাত্তরে যারা শহীদ হয়েছেন, বিগত স্বৈরাচারের সময় খুন, গুমের শিকার হয়েছেন এই মানুষগুলোর রক্তের ঋণ যদি শোধ করতে হয়, আসুন আমরা আমাদের সেই প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলি। যেখানে আমরা সকলে মিলে কাজ করব। যেখানে আমরা সকলে মিলে আমাদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আধিপত্যবাদ শক্তির গুপ্তচরদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে বলেন, বিভিন্ন আধিপত্যবাদ শক্তির গুপ্তচরেরা এখনো নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমাদেরকে ধৈর্যশীল হতে হবে। আমাদেরকে ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে। বিশেষ করে আমাদের তরুণ প্রজন্মের যেই সদস্যরা আছেন, আপনারাই আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবেন, দেশকে গড়ে তুলবেন। এই দায়িত্ব তরুণ প্রজন্মের গ্রহণ করতে হবে। যাতে করে এই দেশকে আমরা সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে পারি। শক্ত গণতান্ত্রিক ভিত্তি ও অর্থনৈতিক ভিত্তির উপরে যাতে আমরা এই দেশকে গড়ে তুলতে পারি।

নিজ দল এবং গণতান্ত্রিক বিভিন্ন দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আমার সাথে এই মঞ্চে বহু জাতীয় নেতৃবৃন্দ বসে আছেন। আসুন আজকে আমরা দু হাত তুলে আল্লাহর দরবারে দোয়া করি, আল্লাহর রহমত চাই। যে সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দ মঞ্চে আছেন, মঞ্চের বাইরে আরো যে সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দ আছেন, আমরা সকলে মিলে এই দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে আমাদের বাংলাদেশের জনগণের প্রত্যাশিত সেই বাংলাদেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই। আমাদেরকে যে কোনো মূল্যে এদেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে। যে কোনো উস্কানির মুখে আমাদেরকে ধীর-শান্ত থাকতে হবে।

বক্তব্যে তিনি দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার বিষয়টির উপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। একই সাথে তিনি তিন বার উচ্চারণ করেন, আমরা দেশের শান্তি চাই। আমরা দেশের শান্তি চাই। আমরা দেশের শান্তি চাই। প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা তো মার্টিন লুথার কিংয়ের নাম শুনেছেন। তাঁর একটি বিখ্যাত ডায়ালগ আছে- ‘আই হ্যাভ অ্যা ড্রিম’। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে আপনাদের সকলের সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আপনাদের সামনে বলতে চাই, আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান, ফর দ্যা পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি। আজ এই পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের উন্নয়ন ও দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য। যদি এই প্ল্যান-পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হয়, এই জনসমুদ্রে যত মানুষ উপস্থিত আছেন, সারা বাংলাদেশে যত মানুষ আছে, গণতান্ত্রিক শক্তির প্রতিটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে। আপনারা যদি আমাদের পাশে থাকেন, আপনারা যদি আমাদেরকে সহযোগিতা করেন ইনশাআল্লাহ ‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান’ বাস্তবায়নে আমরা সক্ষম হব। আসুন আমরা আল্লাহ রব্বুল আ’লামীনের দরবারে হাত তুলে প্রার্থনা করি, হে রব্বুল আ’লামীন, হে একমাত্র মালিক, হে একমাত্র রহমত দানকারী, একমাত্র সাহায্যকারী, আজ আপনি যদি আমাদেরকে রহমত দেন, তাহলে আমরা এই দেশের মানুষ, কঠোর পরিশ্রম করার মাধ্যমে আমাদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব। আজ যদি আল্লাহর রহমত এই দেশ এ দেশের মানুষের পক্ষে থাকে, আল্লাহর সাহায্য, আল্লাহর দয়া এই দেশের মানুষের উপরে থাকে আমরা আমাদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হব।

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আগামীতে দেশ পরিচালনায় ইসলামী শরীয়াহর প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে তারেক রহমান বলেন, আমরা আজ সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি যে, ইনশাআল্লাহ আগামী দিনে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব যারা আসবে আমরা সকলে নবী করীম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র ন্যায় পরায়ণতার আলোকে আমরা দেশ পরিচালনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

অসুস্থ্য মায়ের জন্য বিশাল জনসমূদ্র এবং দেশের সর্বস্তরের মানুষের কাছে দোয়া চেয়ে জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে আবেগঘন কণ্ঠে তারেক রহমান বলেন, আপনারা জানেন, এখান থেকে আমি আমার মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কাছে যাব। একটি মানুষ যিনি এই দেশের মানুষকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালো বেসেছেন। তাঁর সাথে কী হয়েছে সে সম্পর্কে আপনারা প্রতিটি মানুষ অবগত আছেন। সন্তান হিসেবে আমি চাইব, আপনারা আল্লাহর দরবারে দোয়া করবেন, যাতে ওনাকে আল্লাহ তওফিক দেন তিনি যাতে সুস্থ হতে পারেন। সন্তান হিসেবে আমার মন হাসপাতালে আমার মায়ের বিছানার পাশে পড়ে আছে। সেই মানুষটি আপনাদের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেই মানুষগুলোর জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ তাদেরকে কোনো ভাবেই ফেলে যেতে পারেননি। এজন্যই আজ হাসপাতালে যাবার আগে আপনাদের এবং টেলিভিশনের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ যারা আমাকে দেখছেন, আপনাদের সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য আমি এখানে আপনাদের সামনে দাঁড়িয়েছি।

সকল ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত হয়, এ বিষয়ে তিনি সবার প্রতি আহবান জানান। তারেক রহমান বলেন, আসুন, আমাদেরকে আজকে নিশ্চিত করতে হবে, আমরা যে যেই ধর্মের মানুষ হই, আমরা যেই শ্রেণির মানুষ হই, আমরা যেই রাজনৈতিক দলের সদস্য হই, অথবা একজন নির্দলীয় মানুষ হই, আমাদেরকে নিশ্চিত করতে হবে, যেকোনো মূল্যে আমরা আমাদের দেশের শান্তি-শৃঙ্খলাকে ধরে রাখতে হবে। যে কোনো মূল্যে যে কোনো বিশৃঙ্খলা পরিত্যাগ করতে হবে। যে কোনো মূল্যে নিশ্চিত করতে হবে যাতে মানুষ নিরাপদে থাকতে পারে। শিশু হোক, নারী হোক, পুরুষ হোক, যে কোনো বয়স, যে কোনো শ্রেণি-পেশার, যে কোনো ধর্মের মানুষ প্রত্যেকেই যেন নিরাপদ থাকে, আজকে এই হোক আমাদের চাওয়া।

যে কোনো বিশৃঙ্খলাকে পরিহার করে ধৈর্যের সাথে সবকিছু মোকাবেলা করার জন্য নেতাকর্মী ও দেশবাসীকে আহবান জানিয়ে তারেক রহমান তাঁর ১৬ মিনিটের বক্তব্য শেষ করেন। তিনি বলেন, সবাই মিলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে যে, আমরা সবাই মিলে করব কাজ, গড়ব মোদের বাংলাদেশ। ইনশাআল্লাহ আপনাদের সবার কাছে দোয়া চেয়ে আবারো সকলকে দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার আহবান জানিয়ে, যে কোনো বিশৃঙ্খলাকে পরিহার করে, ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করার আহবান জানিয়ে আমার বক্তব্য শেষ করছি। আবারও আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, আজ আমাকে এভাবে বরণ করে নেয়ার জন্য। আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জিন্দাবাদ।

Recent comments

Latest Comments section by users

No comment available

সর্বশেষ সংবাদ


সংবাদ ছবি
সাড়ে ৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল শুরু
২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৯:৫৯:২৭

সংবাদ ছবি
কালিয়াকৈরে গ্যাস লাইনে অগ্নিকাণ্ড
২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৯:৪৯:৪৫

সংবাদ ছবি
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ছাত্রদল নেতা নিহত
২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৯:৪১:৪৫

সংবাদ ছবি
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নামল ৯ ডিগ্রিতে
২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৯:৩৫:১৪



সংবাদ ছবি
তারেক রহমানের আজকের দিনের কর্মসূচি
২৬ ডিসেম্বর ২০২৫ সকাল ০৯:০৮:৪৮




Follow Us