• ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ সকাল ১১:৫৮:৩৩ (21-May-2024)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ৭ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ সকাল ১১:৫৮:৩৩ (21-May-2024)
  • - ৩৩° সে:

কুবির ৭ কর্মচারী পাচ্ছেন শুদ্ধাচার সম্মাননা

কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে দাফতরিক কাজে স্বচ্ছতা, দক্ষতা, জবাবদিহিতা, সততা, নৈতিকতা, আনুগত্য এবং বিশ্বস্ততার জন্য তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির মোট ৭ কর্মচারীকে সম্মাননা প্রদানের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।২৫ ডিসেম্বর সোমবার সম্মাননার জন্য নির্বাচিত একজন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।শুদ্ধাচার চর্চা-বিষয়ক বিভিন্ন সূচকে স্ব স্ব অনুষদ, বিভাগ, দফতর, শাখা প্রধানগণের মূল্যায়নের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত এবং সন্তোষজনক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য এই সাত কর্মকর্তা-কর্মচারী শুদ্ধাচার পুরস্কার পাচ্ছেন।নির্বাচিত সাত কর্মচারী হলেন, অফিস এসিসটেন্ট কাম ডাটা প্রসেসর পদে কর্মরত রেজিস্ট্রার দফতরের শ্যামল কুমার দাস, আইসিটি বিভাগের আবদুল করিম, বাংলা ও লোক প্রাশাসন বিভাগের মো. জিয়াউর রহমান, মো. আনিসুজ্জামান জুয়েল, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অর্ডারলী পিয়ন আহসান উল্যাহ, নিরাপত্তা শাখার প্রহরী আবু কাউছার ও উপাচার্য দফতরের অফিস সহায়ক মো. আবুল বাসার।এ বিষয়ে শ্যামল কুমার দাস বলেন, এই সম্মাননায় আমি অত্যন্ত খুশি এবং আনন্দিত। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড.এ এফ এম আবদুল মঈন স্যার মিশন ও ভিশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমরা রেজিস্ট্রার দফতরে কর্মরত কর্মচারীরা রেজিস্ট্রারের অনুপ্রেরণায় কাজ করে যাচ্ছি। আমি মনে করি, এই সম্মাননা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের নিজ কাজে স্বচ্ছতা, দক্ষতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে উৎসাহ এবং উদ্দমী করে তুলবে।মো. জিয়াউর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাকে পুরস্কৃত করেছে এটা নিঃসন্দেহে আমার কাছে আনন্দের। আমি দীর্ঘ ১২ বছর যাবৎ বাংলা বিভাগের সাথে কাজ করে আসছি। চার পাঁচ বছর আগেও বাংলা বিভাগে কাজ করার মতো কেউ ছিল না। সেই সময় থেকে আমি বাংলা বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সেবা করে আসছি। সবার ভালোবাসা, পরিশ্রম এবং কাজের স্বচ্ছতার স্বরূপ আমার এই সাফল্য।শুদ্ধাচার সম্মাননা প্রদান বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম বলেন, জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার নীতিমালা ২০১৭ মেনে প্রথমবারের মতো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজে আন্তরিকতা এবং উৎসাহ বাড়াতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যেই আমরা এটি বাস্তবায়ন করব।