• ঢাকা
  • |
  • মঙ্গলবার ২৭শে কার্তিক ১৪৩২ সন্ধ্যা ০৭:৩০:১১ (11-Nov-2025)
  • - ৩৩° সে:
সংবাদ ছবি

হাবিপ্রবিসাসের বর্ষসেরা প্রতিবেদক এশিয়ান টিভির রাহাত হোসেন

হাবিপ্রবি প্রতিনিধি: হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীদের সংগঠন হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির বর্ষসেরা প্রতিবেদকের পুরস্কার পেয়েছেন এশিয়ান টিভির বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রাহাত হোসেন।১১ নভেম্বর মঙ্গলবার হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির মো. মুরাদ হোসেনের সঞ্চালনায় ও হাবিপ্রবিসাসের সভাপতি গোলাম ফাহিমুল্লাহর সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সাবেক সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন (তুষার) ।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. এস. এম. এমদাদুল হাসান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক খাদেমুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক রাশেদ ফারুক এবং ডেভেলপমেন্ট অফিসার ও হাবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মহিউদ্দিন নূর। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের ২য় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি আব্দুল মান্নান, ৪র্থ কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ মুবাশ্বির, বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সহযোগী সদস্যবৃন্দ।রাহাত হোসেন বর্তমানে সাংবাদিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী।বর্ষসেরা প্রতিবেদক নির্বাচিত হওয়া নিয়ে রাহাত হোসেন বলেন, বর্ষসেরা প্রতিবেদক হিসেবে আমাকে বাছাই করার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। কাজের স্বীকৃতি অবশ্যই অনেক অনুপ্রেরণা যোগায় এবং এই স্বীকৃতি প্রদানের জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সামনের দিনেও  সকলকে সহযোগিতার জন্য আহ্বান করছি ।এ সময় বর্ষসেরা প্রতিবেদক হিসেবে সম্মাননা দেওয়া হয় আরো চারজনকে। অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে তালহা হাসান, মাল্টিমিডিয়া প্রতিবেদনে রফিউল হুদা, ফিচার প্রতিবেদনে কামরুল হাসান এবং সেরা নবাগত সাংবাদিক হিসেবে শাহরিয়ার স্বর্ণব পুরস্কৃত হন।অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মো. গোলাম ফাহিমুল্লাহ বলেন, “এই সংগঠন শুধু একটি নাম নয় এটি একটি অনুভব। এটি সেই জায়গা, যেখানে একজন শিক্ষার্থী তার না বলা কথাগুলো বলতে পারে। এটি সেই জায়গা, যেখানে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো হয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলম ওঠে। আট বছর ধরে আমরা লিখে চলেছি, প্রশ্ন তুলেছি, পাশে দাঁড়িয়েছি। প্রতিদিনের ক্যাম্পাসে, প্রতিদিনের লড়াইয়ে আমরা ছিলাম, আছি, থাকব।”অনুষ্ঠান শেষে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়। মধ্যাহ্নভোজ শেষে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।