গাজীপুরের (শ্রীপুর) প্রতিনিধি : গাজীপুরের শ্রীপুরে ১০ বছরের এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবদল নেতা মো. শামীম প্রধানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি নতুন মোড় নিয়েছে।

ডাক্তারি ও ফরেনসিক পরীক্ষায় ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি (হাইমেন অক্ষত, দেহে আঘাতের চিহ্ন নেই)। ভিকটিম ও পরিবার, ১০ বছরের শিশু আতিয়া এবং তার বাবা জালাল উদ্দিন উভয়ই দাবি করেছেন যে, মাদ্রাসার হুজুর খাইরুল ইসলাম তাদের দিয়ে জোর করে মিথ্যা মামলা করিয়েছেন এবং কী বলতে হবে তা শিখিয়ে দিয়েছেন।


স্থানীয় সূত্র ও অভিযুক্ত শামীম প্রধানের দাবি, মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হাফেজ মাওলানা খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিনের পারিবারিক ও রাজনৈতিক বিরোধের জেরে শামীম প্রধানকে ফাঁসাতে এই মিথ্যা মামলাটি সাজিয়েছেন।
শ্রীপুর মডেল থানার ওসি মো. আব্দুল বারিক জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা নেওয়া হয়েছে এবং ভিকটিমের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। মেডিকেল রিপোর্ট ঢাকায় পাঠানো হয়েছে এবং চূড়ান্ত ডিএনএ রিপোর্ট হাতে পেলেই তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মামলাটি নিষ্পত্তি করা হবে।
ফরেনসিক ও পরিবারের স্বীকারোক্তির ফলে ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার পথে। এখন পুরো ঘটনাটি তদন্তের আওতায়, যেখানে মাদ্রাসার পরিচালক খাইরুল ইসলামের বিরুদ্ধে পারিবারিক বিরোধের জেরে মিথ্যা মামলা সাজানোর গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2025, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT
Recent comments
Latest Comments section by users
No comment available