• ঢাকা
  • |
  • রবিবার ১লা আষাঢ় ১৪৩২ সকাল ০৯:৪০:৫১ (15-Jun-2025)
  • - ৩৩° সে:
এশিয়ান রেডিও
  • ঢাকা
  • |
  • রবিবার ১লা আষাঢ় ১৪৩২ সকাল ০৯:৪০:৫১ (15-Jun-2025)
  • - ৩৩° সে:

বিনার গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

বাকৃবি প্রতিনিধি: দেশের কৃষি সেক্টরে চলমান গবেষণা কার্যক্রম আরও টেকসই ও উন্নত করতে এবং প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের কাছে সম্প্রসারণ করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিনা) দিনব্যাপী প্রকল্পের পরীক্ষালব্ধ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিনার গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতায় ওই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।২ জুন সোমবার বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) চত্বরে অবস্থিত বিনার মূলকেন্দ্রে মিলনায়তন কক্ষে ওই কর্মশালার অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক ড. মো. মাহাবুবুল আলম তরফদার। এর আগে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন প্রকল্পের উপপরিচালক ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমান।কর্মশালায় বিনার মহাপরিচালক ড. মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন প্লাটফর্ম জুমের মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা অণুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আবু জুবাইর হোসেন বাবলু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিনার প্রশিক্ষণ ও পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক ড. মো শরিফুল হক ভূঁইয়া, বিনার গবেষণা বিভাগের পরিচালক ড. মো. হোসেন আলী, প্রশাসন ও সাপোর্ট সার্ভিস বিভাগের পরিচালক ড. মো. আজিজুল হক ও ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ড. সালমা লাইজু। এছাড়াও ময়মনসিংহ অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বিএডিসি এবং বিনার প্রধান ও আঞ্চলিক কেন্দ্রের দুই শতাধিক কৃষি কর্মকর্তা এতে অংশগ্রহণ করে।প্রধান অতিথির বক্তব্যে অনলাইনে কৃষি মন্ত্রণালয়ের গবেষণা অণুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আবু জুবাইর হোসেন বাবলু বলেন, দেশের কৃষিখাতেকে এগিয়ে নিতে গবেষণার বিকল্প নেয়। শুধু গবেষণা করে রেখে দিলে চলবে না, গবেষণাকে আরও শক্তিশালী ও সম্প্রসারণ করা যায় সেদিকে কাজ করতে হবে। বিনা গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণের যে প্রকল্প হাতে নিয়েছে সেটা এগিয়ে নিতে কৃষি মন্ত্রণালয় পাশে থাকবে।এসময় বিনার মহাপরিচালক ড. মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমাদের কাজ মাটিকে ঘিরে, মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় আমাদের কাজ করতে হবে। শুধু মাটিকে ব্যবহার করলাম, মাটি থেকে শুধু নিবো কিছু দিবো না, এমনটি হলে অচিরেই নেতিবাচক প্রভাবের সম্মুখীন হতে হবে। আমরা বছরে একটি জমি থেকে চারটি ফসলের আশা করি। এজন্য রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরতা কমিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করতে হবে।