দিনাজপুর প্রতিনিধি: শুক্রবার এলেই জমে উঠে দিনাজপুরের বউবাজার। ঈদকে সামনে রেখে বউবাজারে নারীদের উপস্থিতি বাড়ছে চোখে পড়ার মতো। গত ২২ মার্চ শুক্রবার উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে শহরের মালদহপট্টি, বাসুনিয়াপট্টি, গরুহাটি ও চুড়িপট্টির চারমুখী রাস্তায় বউবাজারে। মূলত নারীরা এই বাজারে কাপড়, দুল, চুরি, ভ্যানেটি ব্যাগ, স্যান্ডেল কিনতে আসেন বলেই মাত্র কয়েক ঘণ্টার এই বাজারের নাম রাখা হয়েছে বউবাজার। নারীদের কাছে কম দামে বিভিন্ন প্রকার কাপড় বিক্রি করেন দোকানিরা।দিনাজপুর শহরের মালদহপট্টি, বাসুনিয়াপট্টি, গরুহাটি ও চুড়িপট্টির চারমুখী রাস্তা নিয়ে শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চলে এই বউবাজারের বেচাকেনা। এই বাজারের শুরুটা হয়েছিল ১৩-১৪ বছর আগে মাত্র ৪টি দোকান নিয়ে। বর্তমানে ২০০টির বেশি দোকান বসে বউবাজারে। মূলত শহরের বিভিন্ন কাপড়ের শো-রুমের কর্মচারীরা এই বউবাজারে দোকান দেন। বউবাজার নামটা এসেছে মূলত এখানে প্রথমদিকে নতুন বউয়েরা কাপড় কিনতে আসতেন সে কারণেই। এখনো প্রতি শুক্রবার অনেক বাড়ির নতুন বউ কাপড় কিনতে আসেন এখানে। বর্তমানে এই বউবাজার এতটাই পরিচিতি পেয়েছে যে, ভিড়ের জন্য রাস্তা দিয়ে চলাচল করা মুশকিল হয়ে পড়ে। অনেক দোকান থাকার কারণে পছন্দমতো যেকোনো কাপড় কিনতে পারেন ক্রেতারা।শুক্রবার বউবাজারে কাপড় কিনতে আসা ক্রেতারা বলেন, বেশিরভাগ মেয়েই শুক্রবার এখানে পরিবার পরিজন নিয়ে কাপড় কিনতে আসেন। এখানে কাপড় যেমন সস্তায় পাওয়া যায়, তেমনি কাপড়ের মানও ভালো। অনেক দোকান থাকার কারণে নিজের পছন্দমতো যেকোনো কাপড় কেনা যায়।বউ বাজারের অস্থায়ী দোকানদার বলেন, আমরা এখানে নিয়মিত দোকান করি না। সপ্তাহে শুক্রবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোকান করেই চলে যাই। শুক্রবার মালদহপট্টির দোকানগুলো বন্ধ থাকে। এই বন্ধের দিনে আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে এখানে দোকান দিয়ে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করি। বেচাবিক্রিও ভালোই হয়। গরিব পরিবারের পাশাপাশি অভিজাত এলাকার মা-বোনেরাও এখানে কেনাকাটা করতে আসেন।বউ বাজারের দোকানীরা শহরের বড় কোনো না কোনো দোকানের কর্মচারী। সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাড়িতে বসে না থেকে বাড়তি আয়ের লক্ষ্যে কর্মচারীরা মিলে এই বউবাজার দেওয়ার উদ্যোগ নেন ১৩-১৪ বছর আগে। তখন থেকে একই নিয়মে বউবাজার পরিচালনা হয়ে আসছে।
২৪ মার্চ ২০২৪ সকাল ০৮:১৪:০৯আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ২০১৭ সালে মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযান শুরুর আগে ফেসবুকে বিভিন্ন পেজ খুলে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিরতিহীনভাবে যেসব ঘৃণা ও উসকানিমূলক বক্তব্য, পোস্ট ছড়ানো হয়েছিল, সেসবের পেছনে সরাসরি ইন্ধন ছিল দেশটির সামরিক বাহিনীর।জাতিসংঘ বলছে, রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল দেশটির সামরিক বাহিনী। সম্প্রতি জাতিসংঘের এক তদন্তে বিষয়টি উঠে এসেছে।মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতি ২৮ মার্চ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যমটি বলছে, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে।জাতিসংঘের এক তদন্তে জানা গেছে, হাজারো রোহিঙ্গাকে নির্যাতন করে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করার আগে বড় আকারে ফেসবুকে এই জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো হয়।জাতিসংঘের তদন্তকারী সংস্থা মিয়ানমারের জন্য নিবেদিত স্বাধীন তদন্ত সংস্থা (আইএমএম) বলেছে, তাদের হাতে সুস্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে যে, ফেসবুকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দায়ী।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমার সামরিক বাহিনী ‘পরিকল্পিত ও সমন্বিত’ পদ্ধতিতে ‘রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদেরকে নিয়ে ভয় ও ঘৃণা ছড়িয়েছে। সামরিক বাহিনী এই লক্ষ্য অর্জনে একটি গোপন নেটওয়ার্ক তৈরি করে যা লাখ লাখ মানুষের কাছে তাদের বার্তা পৌঁছে যায়।
২৯ মার্চ ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩:৫১নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামীকাল ১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ২৩ হলে মুক্তি পাচ্ছে চিত্রনায়ক নিরব ও চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস অভিনীত সিনেমা ‘ছায়াবৃক্ষ’। এরই মধ্যে এসব হলের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।সিনেমা হলগুলো হলো- স্টার সিনেপ্লেক্স বসুন্ধরা (পান্থপথ, ঢাকা), স্টার সিনেপ্লেক্স সীমান্ত সম্ভার (ধানমন্ডি, ঢাকা), স্টার সিনেপ্লেক্স এস কে এস টাওয়ার (মহাখালী, ঢাকা), স্টার সিনেপ্লেক্স সনি স্কয়ার (মিরপুর-১, ঢাকা), স্টার সিনেপ্লেক্স মিলিটারি মিউজিয়াম (বিজয় স্মরণী, ঢাকা), স্টার সিনেপ্লেক্স বালি অর্কেড (চট্টগ্রাম), স্টার সিনেপ্লেক্স হাই-টেক পার্ক (রাজশাহী), ব্লকবাস্টার সিনেমাস (যমুনা ফিউচার পার্ক, ঢাকা), লায়ন সিনেমাস (কেরানীগঞ্জ, ঢাকা), সিলভার স্ক্রিন (চট্টগ্রাম), চিত্রামহল (ইংলিশ রোড, ঢাকা), সৈনিক ক্লাব (বনানী, ঢাকা), ম্যাজিক মুভি থিয়েটার (দিয়াবাড়ী, ঢাকা), নিউ গুলশান (জিঞ্জিরা, ঢাকা), নিউ মেট্রো (নারায়ণগঞ্জ), রূপকথা (পাবনা), বিজিবি অডিটোরিয়াম (সিলেট), সুগন্ধা (চট্টগ্রাম), মডার্ন (দিনাজপুর), রাজতীলক (রাজশাহী), রুটস সিনেক্লাব (সিরাজগঞ্জ), মধুমতি (ভৈরব, কিশোরগঞ্জ) ও মোহন (হবিগঞ্জ)।এর আগে, সিনেমাটির মুক্তিকে সামনে রেখে গত ৩০ জানুয়ারি মঙ্গলবার এর অফিসিয়াল পোস্টার প্রকাশ করা হয়েছে।‘ছায়াবৃক্ষ’ সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন নির্মাতা বন্ধন বিশ্বাস। একই সঙ্গে এর চিত্রনাট্যও তিনিই লিখেছেন।সিনেমায় নিরব ও অপু ছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী নওশাবা, সুমিত সেনগুপ্ত, শতাব্দী ওয়াদুদ, ডন, এলিনা শাম্মি, আজম খানসহ আরও অনেকে।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ দুপুর ০১:০৩:২২নিজস্ব প্রতিবেদক: সোনু নিগম নামটি শুধু ভারত-বাংলাদেশে ও পাকিস্তানে পরিচিত নয়, সারা পৃথিবীতেই জগৎ বিখ্যাত অসংখ্য গানের জন্য ইতোমধ্যেই খ্যাতি অর্জন করেছেন তিনি। গানের জগতে কিং খ্যাত এই গায়ক এবার পাকিস্তানি এক শিল্পি ওমর নাদিমের গান নকল করে ক্ষমা চাইলেন।এবছরের গোড়ার দিকে প্রকাশিত হয় সোনু নিগমের গাওয়া ‘সুন জারা’ শিরোনামের জনপ্রিয় গানটি। সোনু নিগমের টি-সিরিজের ব্যানারে মুক্তি পায় এটি । এরপর পাকিস্তানি গায়ক ওমর নাদিম দাবি করে বসেন, তার গাওয়া ‘অ্যায় খোদা’ গানের নকল করে ‘সুন জারা’ গানটি করে সোনু।ফেজবুকের এক পোস্টে ওমর নাদিম লিখেন, আমি আমার জীবনের এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছি, যেখানে এই জিনিসগুলোকে কম গুরুত্ব দেওয়া সম্ভব নয়। আপনি যদি এটি ব্যবহার করেন তাহলে অন্তত ওজি ট্র্যাকে ক্রেডিটটা দিন। আমিও সোনুর বড় ভক্ত। তবে একটু বাস্তবের পথে হাঁটুন। এটি আসল চুক্তি থেকে অনেক দূরে।মূলত এরপরই বিতর্কে জড়ায় গানটি। বিষয়টি নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে জোর চর্চা চলছে। বিষয়টি নজর কেড়েছে সোনু নিগমেরও। পরে এ গায়ক জানান, এই গান নিয়ে নাদিমের সংস্করণ সম্পর্কে কোনো ধারণাই তার ছিল না। নিজের অজান্তে গান গাওয়ার জন্য পাকিস্তানি গায়কের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন ভারতীয় এই গায়ক।এরপর ওমর নাদিমের দেওয়া পোস্টে মন্তব্য করে সোনু লিখেন, ‘এই গানের পেছনে আমার কোনো হাত নেই। আমাকে এই গান গাওয়ার অনুরোধ করেছিলেন কেআরকে (কমল আর খান), তিনি দুবাইতে আমার প্রতিবেশী। আমি ওনাকে ফেরাতে পারিনি; যদিও আমি সবার জন্য গান গাই না। আমি যদি জানতাম এটি ওমর নাদিমের গান, তবে কখনই গাইতাম না।’পাকিস্তানি গায়ক নাদিমের গানের প্রশংসা করেছেন সোনু নিগম। পাশাপাশি ক্ষমা চেয়ে তিনি লিখেন, ‘আপনি আমার থেকে গানটি অনেক ভালো গেয়েছেন। আমি ক্ষমা চাইছি যে, আপনার গাওয়া গানটা আমি শুনিনি। আরও ভালো করুন। আশা করি, আপনি এই গানের জন্য আরো অনেক বেশি সম্মান পাবেন।’ভালবাসা নিবেদন করে সোনু নিগমের মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন ওমর নাদিম। তিনি লিখেন, ‘আমি আমার বক্তব্যে কোথাও উল্লেখ করিনি যে, আপনি এটি করেছেন। খবরটি বরাবরের মতোই ভিন্নভাবে মোড় নিয়েছে। আমি আপনার গান শুনে বড় হয়েছি এবং আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। আমি আপনার বড় ভক্ত। আপনাকে অনেক ভালোবাসি!’
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ রাত ০৯:৫৬:৫৯বিনোদন ডেস্ক: বাবা কনর হিকি মারা যাওয়ার পরের সপ্তাহেই চলে গেলেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অ্যাঙ্গাস ক্লাউড। ৩১ জুলাই সোমবার কালিফোর্নিয়ার অকল্যান্ডের বাসায় মৃত্যুবরণ করেন ২৫ বছর বয়সী এ অভিনেতা। খবর বিবিসির।অভিনেতার ব্যক্তিগত ম্যানেজার ক্যাট বেইলি গণমাধ্যমকে অভিনেতার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি অভিনেতার মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করেননি।ক্লাউডের পরিবার জানিয়েছেন, তাদের ছেলে আর বেঁচে নেই।অ্যাঙ্গাস ক্লাউডের বাবা কনর হিকি গত সপ্তাহেই মারা গেছেন। তার মৃত্যুর পর তিনি খুবই ভেঙে পড়েছিলেন এবং মানসিকভাবে লড়াই করছিলেন।এইচবিও সিরিজ ‘ইউফোরিয়া’তে ড্রাগ ডিলার ফেজকো ‘ফেজ’ ও ‘নিল’ চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন অ্যাঙ্গাস ক্লাউড। এই সিরিজের প্রথম ২ সিজনে অভিনেত্রী জেন্ডায়ার সঙ্গে তিনি অভিনয় করেন। তৃতীয় সিজনের এখনও শুটিং শুরু হয়নি। তার মধ্যেই না ফেরার দেশে চলে গেলেন এই জনপ্রিয় অভিনেতা।
২ আগস্ট ২০২৩ দুপুর ১২:১০:৩০নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: ইতালির ভেনিসে কা’ ফসকারি শর্টফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ১৪তম আসরে প্রদর্শিত হয়েছে বাংলাদেশের ‘হাওয়াই মিঠাই’ (দ্য সুইটনেস অফ এয়ার)।২০ মার্চ বুধবার থেকে ২৩ মার্চ শনিবার চারদিন ব্যাপী ভেনিসের বিশ্ববিদ্যালয় কা’ ফসকারির আয়োজনে স্থানীয় সান্তা মারঘেরিতা অডিটোরিয়ামে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এবারের আসরে অংশ নিয়েছে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪০টি দেশ।উৎসবে যোগ দিতে ইতালিতে সফরে আছেন চলচ্চিত্রের নির্মাতা রাকায়েত রাব্বী ও মূল চরিত্র মিজানুর রহমান।তারা জানান, ২৩ মার্চ শনিবার স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশের চলচ্চিত্রটি ‘হাওয়াই মিঠাই’ প্রদর্শন করা হয়। এ সময় চলচ্চিত্রটি দেখতে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।নির্মাতা রাকায়েত রাব্বী বলেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর একটি টিম। শুরু থেকেই আমাদের লক্ষ্য ছিল সীমানা পেরিয়ে কিছু করার। ভেনিস ফেস্টিভ্যালে অংশ নেওয়াটা একটা সফলতা।’কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের ২০১৫-২০১৬ শিক্ষাবর্ষের এ শিক্ষার্থী তার চলচ্চিত্রের বিষয়বস্তু নিয়ে বলেন, ‘এটি একটি যুদ্ধ বাস্তবতার গল্পের উপর নির্মিত চলচ্চিত্র। যেখানে আমরা যুদ্ধ বলতে চেষ্টা করেছি যে- যুদ্ধ নয়, আমরা একটা শান্তিপূর্ণ পৃথিবী চাই। পুরো পৃথিবীতেই যে একটা যুদ্ধের পরিস্থিতি চলছে সেখানে দাঁড়িয়ে শান্তির বার্তা দেওয়াতেই সম্ভবত কর্তৃপক্ষ আমাদের এই চলচ্চিত্রটি তালিকাভুক্ত করেছে।’চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে ফিলিং স্টেশন ও বিগ ব্যাং ফিল্মস-এর ব্যানারে। এতে সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন মনির হোসেন। অভিনয় করেছেন অরনিল বিরল, নুসমা খান ও সাদি শুভ।
২৫ মার্চ ২০২৪ সকাল ০৮:০২:০৯(এই ওয়েবসাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনি)
© 2024, এশিয়ান অনলাইন টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT